চুয়াডাঙ্গা পৌর কলেজের প্রিন্সিপালের যত অপকর্ম ও দুনীর্তি : পার্ট-১

চুয়াডাঙ্গা পৌর কলেজের প্রিন্সিপালের যত অপকর্ম ও দুনীর্তি : পার্ট-১

Aug 11, 2024 - 11:31
Sep 28, 2024 - 14:59
 0  393
চুয়াডাঙ্গা পৌর কলেজের প্রিন্সিপালের যত অপকর্ম ও দুনীর্তি : পার্ট-১

বরাবরই বিতর্কিত চুয়াডাঙ্গা পৌর ডিগ্রী কলেজের প্রিন্সিপাল আবু রাশেদ। অনিয়ম ও দুনীর্তির শীর্ষে

আবু রাশেদ । শৈলকূপা ঝিনাইদহ  থেকে এসে চুয়াডাঙ্গা পৌর কলেজের  এমন কোনো সর্বনাশ নেই যে করেনি আবু রাশেদ।

চুয়াডাঙ্গার ইতিহাসে সবথেকে জঘন্য অধ্যক্ষ এই আবু রাশেদ। তার বিরুদ্ধে তার সহকর্মীদের অভিযোগসমূহঃ

১) বিএম শাখা বন্ধের চেষ্টা। (২০২২ সালে পুরো বিএম শাখাতে তালা ঝুলিয়ে দিয়েছিলো)

২) সহকারী অধ্যপক প্রমোশনের ক্ষেত্রে সহযোগীতা না করা।  ( প্রভাষক শামীমাকে সহকারী অধ্যাপক হতে সহযোগীতা না করার জন্য ডিসি তলব করেছিলো)

৩) জোরপূর্বক পদত্যাগ করানো। ( প্রভাষকদের  জোরপূর্বক পদত্যাগ করানো হয়েছে উল্লেখ্য যে  ১৫ জন রিজাইন দিয়েছে)।

৪) ঘুষ দিয়ে নিয়োগ । (মোঃ আশরাফুল হোসেনকে ৭ লাখ টাকা দিয়ে নিয়োগ প্রদান)

৫) পুরো টিচারদের জিম্মি করে রাখা। 

৬) কারণে অকারণে শোকজ করা। ( সহকারী অধ্যাপক নাজনীনসহ অন্য প্রভাষকদের )

৭) প্রতিষ্ঠানের তহবিল থেকে টাকা সরানো। (আবু রাশেদ ও তার সহযোগীরা)

৮) চাকরি থেকে বের করে দেওয়ার হুমকি। ( জেনারেল টিচারদের)

৯) কলেজের শিক্ষার মান কমানো । (গতবারের ৪০০ জনের মধ্যে ২৮৭ জন ফেল)

১০) ৩ বছর কর্মস্থলে উপস্থিত না থাকলেও চাকরিতে বহাল রাখা। (আইসিটির প্রভাষক নির্ঝর এখনো আমেরিকা আছে ২০২১ সাল থেকে )

১১) সুজন (প্রভাষক ব্যবস্থাপনা), নাসির (প্রভাষক দর্শন), বিশ্বজিৎকে (প্রভাষক হিসাববিজ্ঞান) দুটি চাকরির করার সুবিধা দেওয়া।

১১)  দুনীর্তির দায়ে অভিযুক্ত রাশেদের বিরুদ্ধে দুদক অভিযান চালিয়েছিলো।

১২) ক্ষমতার অহংকার প্রদর্শন । (এমপির ভগ্নিপতি বলে ক্ষমতার অপব্যবহার করেছে অনেক এবং করছে)।

১৩) কলেজে না এসেই বেতন উত্তোলনের সুবিধা করে দেওয়া। (কর্মচারীদের কলেজে না এসেই বেতন ও হাজিরা খাতায় স্বাক্ষরের ব্যবস্থা করে)।

১৪) কলেজের নাম চুয়াডাঙ্গা পৌর ডিগ্রী কলেজ হলেও ডিগ্রীতে কোনো ছাত্রছাত্রী ভর্তি

 করানো হয়না। (ভর্তি করানো হয় অনার্সে কারণ এখানে অর্থ নৈতিকভাবে ব্যক্তি আবু রাশেদ লাভ পান)

১৫) মানসিক নির্যাতন । (সহকারী অধ্যাপক মোকলেসুর রহমান অবসরে যাবার ৭ দিন পূর্বে পা ভেঙ্গে হাসপাতালে ছিলো তবুও রেহাই পাননি নির্যাতনের হাত থেকে)।

১৬) কাগজপত্রে ত্রুটি থাকলেও পছন্দের ক্যান্ডিডেট হেলেনা পারভীনকে বহাল তবিয়তে চাকরি করার সুযোগ দেওয়া। ইত্যাদি

চুয়াডাঙ্গা পৌর ডিগ্রী কলেজকে বাচাতে  শিক্ষা অনুরাগীদের, প্রসাশন ও শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের ডিআইএ শাখার হস্তক্ষেপ কামনা করা যাচ্ছে । 

পার্ট ২ আসছে...

What's Your Reaction?

like

dislike

love

funny

angry

sad

wow